মোবাইল চার্জার বা পাওয়ার ব্যাঙ্কের দিন বোধহয় অতীত হতে চলেছে। এসে গেল বিশ্বের প্রথম ব্যাটারি বিহীন মোবাইল। যা তৈরি
করলেন ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। এ নিয়ে একটি গবেষণাপত্রও প্রকাশ করেছেন তাঁরা। তাতে দাবি করা হয়েছে,
আশপাশের রেডিও সিগন্যাল বা আলোকতরঙ্গের সাহায্যেই এই মোবাইল কাজ করবে।
মোবাইলের প্রটোটাইপ তৈরি করে এই সংক্রান্ত গবেষণাপত্রটি গত ১ জুলাই প্রকাশিত হয়েছে প্রসিডিংস অব দ্য অ্যাসোসিয়েশন ফর
কম্পিউটিং মেশিনারি অন ইন্টার্যাকটিভ, মোবাইল, ওয়্যারেবল অ্যান্ড ইউবিকুইটাস টেকনোলজিস নামক জার্নালে। তাতে জানানো হয়েছে, প্রোটোটাইপটি ব্যবহার করতে খরচ হবে মাত্র সাড়ে ৩ মাইক্রোওয়াট পাওয়ার। যার জন্য ব্যাটারির প্রয়োজন নেই। অ্যাম্বিয়েন্ট রেডিও সিগন্যাল বা আলোকতরঙ্গের মাধ্যমে সেই পাওয়ার জোগাড় করে নেবে মোবাইলটি।
গবেষক দলের একমাত্র ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিজ্ঞানী শ্যাম গোল্লাকোটা বলেন, “এই প্রথম আমরা এমন একটি মোবাইল তৈরি
করেছি যা প্রায় জিরো-পাওয়ার ব্যবহার করে।” এতে স্কাইপ-এর সাহায্যেই কল রিসিভ বা কথাবার্তাও বলা যাবে বলে জানিয়েছেন
তিনি।গোটা গবেষণাটি ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউন্ডেশন-সহ গুগ্ল ফ্যাকাল্টি রিসার্চ অ্যাওয়ার্ডসের অর্থ সাহায্যে করা হয়েছে।
কিন্তু কেন এই মোবাইলে ব্যাটারির প্রয়োজন হবে না?
গবেষকেরা জানিয়েছেন, প্রচলিত ব্যাটারি নয়, এই মোবাইল চলবে আশপাশের রেডিও সিগন্যাল বা আলোকতরঙ্গের মতো অপ্রচলিত উপাদানের সাহায্যে। রেডিও সিগন্যাল থেকে শক্তি সঞ্চয় করে মোবাইলের বেস স্টেশন থেকে ৩১ ফুট দূর পর্যন্ত
কথাবার্তা বলা যাবে। তবে যদি আলোকতরঙ্গের সাহায্যে মোবাইলটি চলে তবে তা বেস স্টেশনের ৫০ ফুট দূরের পর্যন্ত কার্যক্ষম থাকবে।
ব্যাটারি ছাড়া কী ভাবে কাজ করবে এটি?
গবেষকেরা জানিয়েছেন, কারও সঙ্গে কথা বলতে হলে মাইক্রোফোনের শব্দতরঙ্গগুলি ব্যবহার করবে মোবাইল। এর পর শব্দতরঙ্গগুলিকে শ্রবণযোগ্য সাঙ্কেতিক সিগন্যালে বদলে ফেলে তার প্রতিফলন ঘটাবে তা। এর উল্টোটা হবে কল রিসিভের সময়। ফোনের স্পিকারে আসা সাঙ্কেতিক রেডিও সিগন্যালগুলিকে শব্দতরঙ্গে বদলে নেবে মোবাইলটি।
করলেন ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। এ নিয়ে একটি গবেষণাপত্রও প্রকাশ করেছেন তাঁরা। তাতে দাবি করা হয়েছে,
আশপাশের রেডিও সিগন্যাল বা আলোকতরঙ্গের সাহায্যেই এই মোবাইল কাজ করবে।
মোবাইলের প্রটোটাইপ তৈরি করে এই সংক্রান্ত গবেষণাপত্রটি গত ১ জুলাই প্রকাশিত হয়েছে প্রসিডিংস অব দ্য অ্যাসোসিয়েশন ফর
কম্পিউটিং মেশিনারি অন ইন্টার্যাকটিভ, মোবাইল, ওয়্যারেবল অ্যান্ড ইউবিকুইটাস টেকনোলজিস নামক জার্নালে। তাতে জানানো হয়েছে, প্রোটোটাইপটি ব্যবহার করতে খরচ হবে মাত্র সাড়ে ৩ মাইক্রোওয়াট পাওয়ার। যার জন্য ব্যাটারির প্রয়োজন নেই। অ্যাম্বিয়েন্ট রেডিও সিগন্যাল বা আলোকতরঙ্গের মাধ্যমে সেই পাওয়ার জোগাড় করে নেবে মোবাইলটি।
গবেষক দলের একমাত্র ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিজ্ঞানী শ্যাম গোল্লাকোটা বলেন, “এই প্রথম আমরা এমন একটি মোবাইল তৈরি
করেছি যা প্রায় জিরো-পাওয়ার ব্যবহার করে।” এতে স্কাইপ-এর সাহায্যেই কল রিসিভ বা কথাবার্তাও বলা যাবে বলে জানিয়েছেন
তিনি।গোটা গবেষণাটি ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউন্ডেশন-সহ গুগ্ল ফ্যাকাল্টি রিসার্চ অ্যাওয়ার্ডসের অর্থ সাহায্যে করা হয়েছে।
কিন্তু কেন এই মোবাইলে ব্যাটারির প্রয়োজন হবে না?
গবেষকেরা জানিয়েছেন, প্রচলিত ব্যাটারি নয়, এই মোবাইল চলবে আশপাশের রেডিও সিগন্যাল বা আলোকতরঙ্গের মতো অপ্রচলিত উপাদানের সাহায্যে। রেডিও সিগন্যাল থেকে শক্তি সঞ্চয় করে মোবাইলের বেস স্টেশন থেকে ৩১ ফুট দূর পর্যন্ত
কথাবার্তা বলা যাবে। তবে যদি আলোকতরঙ্গের সাহায্যে মোবাইলটি চলে তবে তা বেস স্টেশনের ৫০ ফুট দূরের পর্যন্ত কার্যক্ষম থাকবে।
ব্যাটারি ছাড়া কী ভাবে কাজ করবে এটি?
গবেষকেরা জানিয়েছেন, কারও সঙ্গে কথা বলতে হলে মাইক্রোফোনের শব্দতরঙ্গগুলি ব্যবহার করবে মোবাইল। এর পর শব্দতরঙ্গগুলিকে শ্রবণযোগ্য সাঙ্কেতিক সিগন্যালে বদলে ফেলে তার প্রতিফলন ঘটাবে তা। এর উল্টোটা হবে কল রিসিভের সময়। ফোনের স্পিকারে আসা সাঙ্কেতিক রেডিও সিগন্যালগুলিকে শব্দতরঙ্গে বদলে নেবে মোবাইলটি।