প্রযুক্তি উন্নয়নের সাথে সাথে আমাদের তথ্যর আদান-প্রদানের পরিধিও দিন দিন বড় হচ্ছে । আমরা সারাক্ষন একে অন্যর কাছে থেকে বিভিন্ন তথ্য নিচ্ছি । বর্তমানে আমরা বৈষয়িক তথ্য-কেন্দ্রিক বিপ্লব এর মাঝে আছি।প্রতিনিয়ত এবং প্রতিদিনেই, বিভিন্ন বিজনেস কেন্দ্র থেকে এবং অন্যান্য ওয়েবসাইট (টুইটার, ফেসবুক ইত্যাদি) থেকে তাঁদের বিপুল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নির্গত হয়।
এই বিপুল পরিমান তথ্যর সমষ্টি হল বিগ ডাটা।
বিগ ডাটা – এক বিস্ময়কর বিপ্লবের সূচনা
আইবিএম এর মতে বর্তমানে সারা বিশ্বে ২.৭ যেটাবাইট (১ যেটাবাইট = ১০২১ বাইট) তথ্য আছে। বর্তমানের প্রায় ৯০% তথ্য যা নির্গত হয়েছে শেষ দুবছর ধরে।
¨ ফেসবুক ব্যবহারকারীর প্রায় ৩০+ পেটাবাইট এর (১০১৫) মতন তথ্য সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণ করে। ১০০ টেরাবাইট এর মতন তথ্য প্রতিদিনেই ফেসবুকে ঢোকে এবং প্রতিমাসেই ৩০ লক্ষকোটি তথ্য ফেসবুকে বিভিন্ন ভাবে ভাগ হয়।
¨ টুইটারে প্রতিদিনেই প্রায় ১৭৫ লক্ষ টুইট হয়।
¨ ওয়াল্ মার্ট প্রতিদিনেই প্রায় প্রতি ঘণ্টায় ১ লক্ষ এর বেশী তথ্য আদানপ্রদান করে যা কিনা এক বিশাল তথ্য ভাণ্ডারে গিয়ে জমা হয়।
¨ ২০০৯ সালে গুগল দিনে প্রায় ২০ পেটাবাইট এর মতন তথ্য আদানপ্রদান করত।
¨ ২০০৯ সালের থেকে ৪৪ গুণ বেশি তথ্য উৎপাদন হবে ২০২০ সালে।
কিন্তু ভবিষ্যৎ - এর জন্য কিছু প্রশ্ন জেগে উঠছে যেমন - কি টেকনোলজি এই বিপুল পরিমাণ তথ্যকে প্রসেসিং করতে সাহায্য করবে ? বা কী রকম বিজনেস এর উপর কাজ হবে ?
বিগ ডাটা ইরা আসলে টেকনোলজি ওয়ার্ল্ডে সবার জন্যই একটা চান্স, যারা ক্যাচ করতে পারবে তারা উঠে আসবে তাছাড়া বাকিরা ছিটকে পড়বে !!! বিগ ডাটা আসলে অনেক বড় একটা আশীর্বাদ কোম্পানিগুলোর জন্য এবং এমনকি নিজেদের জন্যও , যারাই আমরা ইন্টারনেট এবং টেকনোলজি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।
দেখে নেই, টেকনোলজি ওয়ার্ল্ড কিভাবে চেঞ্জ হয়ে হয়ে গেছে গত শতাব্দী থেকে ঃ
১. ৮০ ভাগ ওয়ার্ল্ড ইনফরমেশন এখন আনস্ট্রাকচার্ড।
২. আনস্ট্রাকচার্ড ডাটা স্ট্রাকচার্ড ডাটা থেকে ১৫X ভাবে বেড়েই চলছে।
৩. ইনফরমেশনগুলো এক্সেস পাওয়া যেন সবার গণতান্ত্রিক অধিকার হয়ে দাঁড়িয়েছে , মানে সবার জন্য ইনফরমেশন গুলা এভেইল্যাবল।
৪. ২০২০ সালের মধ্যে ডাটা ক্রিয়েটিং রেট হবে ৪৪ ট্রিলিয়ন গিগাবাইটস। [ফোর্বস ]
এই বিপুল পরিমান তথ্যর সমষ্টি হল বিগ ডাটা।
বিগ ডাটা – এক বিস্ময়কর বিপ্লবের সূচনা
আইবিএম এর মতে বর্তমানে সারা বিশ্বে ২.৭ যেটাবাইট (১ যেটাবাইট = ১০২১ বাইট) তথ্য আছে। বর্তমানের প্রায় ৯০% তথ্য যা নির্গত হয়েছে শেষ দুবছর ধরে।
¨ ফেসবুক ব্যবহারকারীর প্রায় ৩০+ পেটাবাইট এর (১০১৫) মতন তথ্য সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণ করে। ১০০ টেরাবাইট এর মতন তথ্য প্রতিদিনেই ফেসবুকে ঢোকে এবং প্রতিমাসেই ৩০ লক্ষকোটি তথ্য ফেসবুকে বিভিন্ন ভাবে ভাগ হয়।
¨ টুইটারে প্রতিদিনেই প্রায় ১৭৫ লক্ষ টুইট হয়।
¨ ওয়াল্ মার্ট প্রতিদিনেই প্রায় প্রতি ঘণ্টায় ১ লক্ষ এর বেশী তথ্য আদানপ্রদান করে যা কিনা এক বিশাল তথ্য ভাণ্ডারে গিয়ে জমা হয়।
¨ ২০০৯ সালে গুগল দিনে প্রায় ২০ পেটাবাইট এর মতন তথ্য আদানপ্রদান করত।
¨ ২০০৯ সালের থেকে ৪৪ গুণ বেশি তথ্য উৎপাদন হবে ২০২০ সালে।
কিন্তু ভবিষ্যৎ - এর জন্য কিছু প্রশ্ন জেগে উঠছে যেমন - কি টেকনোলজি এই বিপুল পরিমাণ তথ্যকে প্রসেসিং করতে সাহায্য করবে ? বা কী রকম বিজনেস এর উপর কাজ হবে ?
বিগ ডাটা ইরা আসলে টেকনোলজি ওয়ার্ল্ডে সবার জন্যই একটা চান্স, যারা ক্যাচ করতে পারবে তারা উঠে আসবে তাছাড়া বাকিরা ছিটকে পড়বে !!! বিগ ডাটা আসলে অনেক বড় একটা আশীর্বাদ কোম্পানিগুলোর জন্য এবং এমনকি নিজেদের জন্যও , যারাই আমরা ইন্টারনেট এবং টেকনোলজি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।
দেখে নেই, টেকনোলজি ওয়ার্ল্ড কিভাবে চেঞ্জ হয়ে হয়ে গেছে গত শতাব্দী থেকে ঃ
১. ৮০ ভাগ ওয়ার্ল্ড ইনফরমেশন এখন আনস্ট্রাকচার্ড।
২. আনস্ট্রাকচার্ড ডাটা স্ট্রাকচার্ড ডাটা থেকে ১৫X ভাবে বেড়েই চলছে।
৩. ইনফরমেশনগুলো এক্সেস পাওয়া যেন সবার গণতান্ত্রিক অধিকার হয়ে দাঁড়িয়েছে , মানে সবার জন্য ইনফরমেশন গুলা এভেইল্যাবল।
৪. ২০২০ সালের মধ্যে ডাটা ক্রিয়েটিং রেট হবে ৪৪ ট্রিলিয়ন গিগাবাইটস। [ফোর্বস ]