প্রথম যখন Bluetooth এর নাম শুনেছিলাম একটু অবাকই হয়েছিলাম , আক্ষরিক অর্থে blue মানে নীল এবং tooth মানে দাঁত হলেও আমাদের ব্যাবহারের bluetooth এর অর্থ কিন্তু নীল দাঁত নয় ।
এর নামকরনের পিছনে রয়েছে মজাদার ইতিহাস ।
৯৫৮ থেকে ৯৭০ খ্রিস্টাব্দে ডেনমার্কের ভাইকিং রাজা ছিলেন হেরাল্ড ব্লু-টুথ। ডেনমার্ক এবং নরওয়ের কিছু অংশকে একত্র করে একটি দেশের আওতায় আনতে পেরেছিলেন তিনি। ডেনমার্কের মানুষকে খ্রিস্টান করার নেপথ্যেও এই হেরাল্ড ব্লু-টুথের সক্রিয় ভূমিকা ছিল। ব্লুটুথ সিম্বলটি “H” “B” মিলিয়ে করা হয়েছে।
রাজা Harald Bluetooth এর নামানুসারে ব্লুটুথ নামকরণ করা হয়।
এবার চলে আসি অনেক সামনে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সেসময়ে যোগাযোগস্থাপনকারী একটি প্রযুক্তির প্রয়োজন হয়েছিল। অনেক কোম্পানী বা অনেক লোক অনেক কিছু তৈরী করলেও কোনটি তেমন কাজে আসছিল না। জিম কার্ডাখ, ইন্টেলের এই ইঞ্জিনিয়ার কাজ করছিলেন ওয়্যারলেস টেকনোলজি নিয়ে। যে কয়টি সংগঠন তখন কাজ করছিল তাদেরকে এক করার উদ্যোগ নেন কার্ডাখ। সেসময়ে কার্ডাখ ভাইকিংদের ওপর একটি বই পড়ছিলেন, যার কেন্দ্রীয় চরিত্র ছিলেন হেরাল্ড ব্লু-টুথ। প্রতিযোগী সবপক্ষকে একত্র করার কাজটা মধ্যযুগে হেরাল্ডই করে দেখিয়েছিলেন আর তিনিও তখন সব সংগঠনকে একত্র করার চেষ্টা করছিলেন , সেই থেকেই নাম দিয়ে দেয়া হল bluetooth.
bluetooth হল ১-১০০ মিটার দূরত্বের মধ্যে ওয়্যারলেস যোগাযোগের একটি পদ্ধতি। ব্লুটুথ-এর কার্যকরী পাল্লা হচ্ছে ১০ মিটার। তবে বিদ্যুৎ কোষের শক্তি বৃদ্ধি করে এর পাল্লা ১০০ মিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। ব্লুটুথ ২.৪৫ গিগাহার্টজ-এ কাজ করে।ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে কম ক্ষমতা বিশিষ্ট বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য পাঠানো হয়। এই যোগাযোগ ব্যাবস্থায় ২.৪৫ গিগাহার্ট্জ (প্রকৃতপক্ষে ২.৪০২ থেকে ২.৪৮০ গিগাহার্ট্জ-এর মধ্যে)-এর কম্পাংক ব্যাবহৃত হয়। শিল্প, বিজ্ঞান এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাবহৃত যন্ত্রের জন্য উপরিউক্ত কম্পাংকের সীমাটি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। এর বর্তমানে ভার্শন ৪ আসছে , যেখানে ভার্শন ১.২ সর্বোচ্চ ১ মেগাবিট /সেকেন্ড ছিল সেখানে বর্তমানের ৩ ভার্শন ২৪ মেগাবিট /সেকেন্ড এ তথ্য আদানপ্রদান করছে ।
Bluetooth এর কিছু ব্যাবহারঃ
১. ব্লুটুথ হেডফোনের মাধ্যমে তার ছাড়া তার ছাড়াই শব্দ শুনতে পারেন।
২. ব্লুটুথ কিবোর্ড মাউস অনেক আগে থেকেই ব্যবহার হচ্ছে।
৩. ব্লুটুথ লকের মাধ্যমে রিমোটলি তালা খুলছে।
৪. ব্লুটুথ দিয়ে কয়েকজন মিলে গেম খেলা যায়
৫. বর্তমানে ফাইল অপেক্ষাকৃত দ্রুততার সাথে এসে পড়ে
এর নামকরনের পিছনে রয়েছে মজাদার ইতিহাস ।
৯৫৮ থেকে ৯৭০ খ্রিস্টাব্দে ডেনমার্কের ভাইকিং রাজা ছিলেন হেরাল্ড ব্লু-টুথ। ডেনমার্ক এবং নরওয়ের কিছু অংশকে একত্র করে একটি দেশের আওতায় আনতে পেরেছিলেন তিনি। ডেনমার্কের মানুষকে খ্রিস্টান করার নেপথ্যেও এই হেরাল্ড ব্লু-টুথের সক্রিয় ভূমিকা ছিল। ব্লুটুথ সিম্বলটি “H” “B” মিলিয়ে করা হয়েছে।
রাজা Harald Bluetooth এর নামানুসারে ব্লুটুথ নামকরণ করা হয়।
এবার চলে আসি অনেক সামনে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে সেসময়ে যোগাযোগস্থাপনকারী একটি প্রযুক্তির প্রয়োজন হয়েছিল। অনেক কোম্পানী বা অনেক লোক অনেক কিছু তৈরী করলেও কোনটি তেমন কাজে আসছিল না। জিম কার্ডাখ, ইন্টেলের এই ইঞ্জিনিয়ার কাজ করছিলেন ওয়্যারলেস টেকনোলজি নিয়ে। যে কয়টি সংগঠন তখন কাজ করছিল তাদেরকে এক করার উদ্যোগ নেন কার্ডাখ। সেসময়ে কার্ডাখ ভাইকিংদের ওপর একটি বই পড়ছিলেন, যার কেন্দ্রীয় চরিত্র ছিলেন হেরাল্ড ব্লু-টুথ। প্রতিযোগী সবপক্ষকে একত্র করার কাজটা মধ্যযুগে হেরাল্ডই করে দেখিয়েছিলেন আর তিনিও তখন সব সংগঠনকে একত্র করার চেষ্টা করছিলেন , সেই থেকেই নাম দিয়ে দেয়া হল bluetooth.
bluetooth হল ১-১০০ মিটার দূরত্বের মধ্যে ওয়্যারলেস যোগাযোগের একটি পদ্ধতি। ব্লুটুথ-এর কার্যকরী পাল্লা হচ্ছে ১০ মিটার। তবে বিদ্যুৎ কোষের শক্তি বৃদ্ধি করে এর পাল্লা ১০০ মিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। ব্লুটুথ ২.৪৫ গিগাহার্টজ-এ কাজ করে।ব্লুটুথ প্রযুক্তিতে কম ক্ষমতা বিশিষ্ট বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য পাঠানো হয়। এই যোগাযোগ ব্যাবস্থায় ২.৪৫ গিগাহার্ট্জ (প্রকৃতপক্ষে ২.৪০২ থেকে ২.৪৮০ গিগাহার্ট্জ-এর মধ্যে)-এর কম্পাংক ব্যাবহৃত হয়। শিল্প, বিজ্ঞান এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাবহৃত যন্ত্রের জন্য উপরিউক্ত কম্পাংকের সীমাটি নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। এর বর্তমানে ভার্শন ৪ আসছে , যেখানে ভার্শন ১.২ সর্বোচ্চ ১ মেগাবিট /সেকেন্ড ছিল সেখানে বর্তমানের ৩ ভার্শন ২৪ মেগাবিট /সেকেন্ড এ তথ্য আদানপ্রদান করছে ।
Bluetooth এর কিছু ব্যাবহারঃ
১. ব্লুটুথ হেডফোনের মাধ্যমে তার ছাড়া তার ছাড়াই শব্দ শুনতে পারেন।
২. ব্লুটুথ কিবোর্ড মাউস অনেক আগে থেকেই ব্যবহার হচ্ছে।
৩. ব্লুটুথ লকের মাধ্যমে রিমোটলি তালা খুলছে।
৪. ব্লুটুথ দিয়ে কয়েকজন মিলে গেম খেলা যায়
৫. বর্তমানে ফাইল অপেক্ষাকৃত দ্রুততার সাথে এসে পড়ে