লিট বাংলা ডট টেক, প্রযুক্তির হাতেখড়ি হোক বাংলাতেই।

হ্যাকিং / সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক বাংলা প্রযুক্তির ব্লগ

Showing posts with label প্রযুক্তি. Show all posts
Showing posts with label প্রযুক্তি. Show all posts

 পাইথন বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে ডিমান্ডিং প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। বর্তমানে আইটির প্রায় সব সেক্টরেই পাইথন ব্যবহার হয়ে আসছে এবং ভবিষ্যতেও এর ব্যবহার অপ্রয়োজনীয় হয়ে উঠবে।পাইথনের জনপ্রিয়তার একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হল এটি বেশ সহজে শেখা যায়। আর এই ল্যাঙ্গুয়েজে একবার দক্ষ হয়ে উঠলে একই দক্ষতাতেই অনেক ফিল্ডে কাজ করার সুযোগ পাওয়া যায়।

ক্যারিয়ার সেক্টরঃ ওয়েব ডেভেলপার, ওয়েব এপ্লিকেশন ডেভেলপার, ব্যাকএন্ড ইঞ্জিনিয়ার, সাইবার সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট, Python / Django ডেভেলপার, সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার।

কোর্স আউটলাইনঃ
 Conditional Statements
 Looping
 Control Statements
 String Manipulation
 Lists
 Tuple
 Dictionaries
 Functions
 Lambda Operator, Filter, Reduce and Map
 List Comprehension
 Modules
 Input-Output
 Exception Handling
 Packages
 File Handling
 OOPS
 Introduction to Django Introduction to Back-End Web Development using Django
 Advanced Django for Web and Automation
 Building Web APIs using Django REST
 Deploying Web APIs
 Scrapping with BeautifulSoup
     bangla python course

যারা পাইথনের মাস্টারক্লাস কোর্সে অংশ নিতে পারবেনঃ
# অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং এ আগ্রহী
# চাকুরী প্রত্যাশী
# ছাত্র-ছাত্রী
# প্রবাসী
# সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞরা।


ক্লাস শুরুঃ ১৬ ই মার্চ, ২০২৩
ক্লাস সময়ঃ সোমবার এবং বুধবার, রাতঃ ৯.৩০ থেকে রাত ১১.৩০ পর্যন্ত।
প্র্যাকটিসঃ শুক্রবার (আপনার সুবিধা অনুযায়ী যে কোন ৩ ঘন্টা নির্ধারণ করে নিতে পারবেন।)
কোর্স ফিঃ ২০ হাজার টাকা। (দুই ধাপে পরিশোধ যোগ্য)

কোর্স ট্রেইনারঃ জাওয়াদ হাফিজ
Chief Technology Officer, Arena Web Security
Freelancer, Cyber Security Specialist

কোর্স প্রোগ্রাম এডভাইজরঃ তানজিম আল ফাহিম
# Certified in Open Source Intelligence (C|OSINT)
Bentley Training and Consultancy, United Kingdom
# Computer Hacking Forensics Investigator (CHFI) 
CertNexus,  United States of America (USA)


পাইথনের সুবিধা কী কী?
# পাইথন কোড লেখা, বোঝা ও শেখা সহজ।
# পাইথন ল্যাঙ্গুয়েজের নিয়মগুলো সহজ বলে ডেভেলপমেন্টে কম সময় লাগে।
# কোড লেখার সময় কোনো ভুল হলে তা নির্ণয় করা বা ডিবাগিং তুলনামূলকভাবে সহজ।
# দরকারি ফাংশনগুলোর জন্য পাইথনের বিশাল লাইব্রেরি সাপোর্ট রয়েছে।
# একবার কোড লিখে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আপনি কোড চালাতে পারবেন।
# ভ্যারিয়েবল বা ডেটা টাইপ নিয়ে আপনাকে খুব বেশি মাথা ঘামাতে হবে না।
# পাইথন ওপেন সোর্স ল্যাঙ্গুয়েজ হবার কারণে যেকোনো অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টে যেকোনোভাবে আপনি একে ব্যবহার করতে পারেন।

পাইথন কোথায় ব্যবহার করতে পারবেন?
# ডেটা অ্যানালিসিস ও ভিজ্যুয়ালাইজেশনে
# ইন্টারনেট থেকে ডেটা কালেকশনে বা স্ক্র্যাপিংয়ে
# অটোমেশনের কাজে
# ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট ও টেস্টিংয়ে
# গেম ডেভেলপমেন্টে
# মেশিন লার্নিং আর আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রজেক্টে

ভর্তির জন্য আবেদনঃ https://arenawebsecurity.net/admission

==============================================
Call:  +8801310-333-444 অথবা
WhatsApp: https://wa.me/8801310333444
==============================================

🏠 একাডেমি:
==============================
Arena Web Security
B/1, Main road, Banasree, Rampura, Dhaka - 1219
info@arenawebsecurity.net
==============================

চ্যড হারলি, স্টিভ চ্যান ও বাংলাদেশি বংশদ্ভুত জাওয়েদ করিম ইউটিউবকে মূলত ডেটিং ওয়েবসাইট হিসেবে তৈরি করেন।  তেমনই ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, টুইটার, উইকিপিডিয়ার কার্যক্রম ছিল বর্তমান সময়ের থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। 

ইউটিউব ছিল ডেটিং ওয়েবসাইটঃ 

বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। কিন্তু সাইটটির তিন প্রতিষ্ঠাতা চ্যড হারলি, স্টিভ চ্যান ও বাংলাদেশি বংশদ্ভুত জাওয়েদ করিম ইউটিউবকে মূলত ডেটিং ওয়েবসাইট হিসেবে তৈরি করেন। তারা চেয়েছিলেন ব্যবহারকারীরা তাদের সম্পর্কে ভিডিও আপলোড করবেন এবং এর মাধ্যমে তারা তাদের পার্টনার খুঁজে নেবেন। কিন্তু প্রথম কয়েক মাসে কোনো নারীই তাদের ভিডিও আপলোড করেননি। এমনকি ভিডিও আপলোডের শর্তে ২০ ডলার দেওয়ার প্রস্তাবেও তাদের পরিকল্পনা সফলতার মুখ দেখেনি। তাই বাধ্য হয়েই উদ্যোক্তারা সব ধরনের ভিডিও আপলোডের জন্য ইউটিউবকে উন্মুক্ত করে দেয়।

ফেব্রুয়ারি ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠানটির পেছনে ছিলেন মূলত তিনজন প্রযুক্তিপ্রণেতা, পেপ্যাল প্রতিষ্ঠানের তিন প্রাক্তন চাকুরীজীবি চ্যাড হারলি, স্টিভ চ্যান আর বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত জাভেদ করিম। তারা একসঙ্গে চাকরি করতেন। মাত্র কয়েক মাসের চেষ্টায় তৈরি হওয়া ইউটিউব ভিডিও ফাইলের আকার ছোট করে প্রদর্শনের বিশেষ প্রযুক্তির জন্য বিশ্বে অনন্য সাধারণ অবস্থান নিয়েছে। এখন ইউটিউবে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩ বিলিয়ন বার ভিডিও দেখা হয়। প্রতি মিনিটে আপলোড হয় ৪৮ ঘণ্টার ভিডিও। ১ কোটি ১৫ লাখ ডলারে নির্মাণ করা ইউটিউব এক বছরের মধ্যেই ১৬৫ কোটি ডলারে কিনে নেয় গুগল। ইউটিউব প্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত জাওয়াদ করিম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। ১৯৭৯ সালে পূর্ব জার্মানির মার্সবার্গে জন্মগ্রহণ করেন জাভেদ করিম। তার বাবা বাংলাদেশের প্রবাসী বিজ্ঞানী নাইমুল করিম ও মাইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটার বায়োকেমিস্ট্রির বিজ্ঞানী ক্রিস্টিনা করিম। নাইমুল করিম ১৯৯২ সালে সপরিবারে আমেরিকা পাড়ি দেন। ছোট বেলা থেকেই জাওয়াদ ছিলেন একটু চুপচাপ প্রকৃতির। কিন্তু চুপচাপ হলে কী হবে? তার মাথার মধ্যে সবসময় নানান ধরণের ক্রিয়েটিভ চিন্তাভাবনা ঘুরপাক খেত। ছোটবেলা থেকেই আবিষ্কারের নেশা তাকে পেয়ে বসতো, আর তার ফলাফল আজকের এই ইউটিউব। জাওয়াদ করিমের ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত বেড়ে ওঠা জার্মানিতে হলেও পরবর্তীতে পড়ালেখা করেন আমেরিকায়। জাভেদ স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞানে পড়াশোনা করেন। কম্পিউটার বিজ্ঞানে তার স্নাতক ডিগ্রি নিয়েছিলেন ২০০৫ সালে। জন্ম ও বেড়ে ওঠা: ৯৭৯ সালে পূর্ব জার্মানির মার্সবার্গে জন্মগ্রহণ করেন ইউটিউব প্রতিষ্ঠাতা জাভেদ করিম। তার বাবা বাংলাদেশের প্রবাসী বিজ্ঞানী নাইমুল করিম ও মাইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটার বায়োকেমিস্ট্রির বিজ্ঞানী ক্রিস্টিনা করিম। নাইমুল করিম ১৯৯২ সালে সপরিবারে আমেরিকা পাড়ি দেন। ছোট বেলা থেকেই জাওয়াদ ছিলেন একটু চুপচাপ প্রকৃতির। কিন্তু চুপচাপ হলে কী হবে? তার মাথার মধ্যে সবসময় নানান ধরণের ক্রিয়েটিভ চিন্তাভাবনা ঘুরপাক খেত। ছোটবেলা থেকেই আবিষ্কারের নেশা তাকে পেয়ে বসতো, আর তার ফলাফল আজকের এই ইউটিউব। জাওয়াদ করিমের ১৩ বছর বয়স পর্যন্ত বেড়ে ওঠা জার্মানিতে হলেও পরবর্তীতে পড়ালেখা করেন আমেরিকায়। জাভেদ স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞানে পড়াশোনা করেন। কম্পিউটার বিজ্ঞানে তার স্নাতক ডিগ্রি নিয়েছিলেন ২০০৫ সালে।
Photo source: wikipedia
ইউটিউবের শুরুর গল্প: কম্পিউটার সায়েন্সে পড়ার পাশাপাশি ২০০৪ সালে পেপ্যালে চাকরি করার সময় চ্যাড হার্লি এবং স্টিভ চেনের সাথে বন্ধুত্ব গড়ে তোলেন। স্টিভ ছিলেন একজন কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্র। হার্লি মূলত পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিজাইন বিভাগের ছাত্র ছিলেন। তিন জনই নতুন কিছু করতে চাইতেন। এমনকিছু করতে চাইতেন, যাতে পুরো পৃথিবী অবাক হয়ে যায়। কিন্তু হঠাৎ করে তাদের মাঝে যোগাযোগ কম হওয়ায় সেই পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়িত করতে একটু বেশি সময় লেগে যায়। ছোট বেলা থেকেই 
ইউটিউব প্রতিষ্ঠাতা জাভেদ করিম ছিলেন একটু চুপচাপ প্রকৃতির। কিন্তু চুপচাপ হলে কী হবে? তার মাথার মধ্যে সবসময় নানান ধরণের ক্রিয়েটিভ চিন্তাভাবনা ঘুরপাক খেতো। ছোটবেলা থেকেই আবিষ্কারের নেশা তাকে পেয়ে বসতো, আর তার ফলাফল আজকের এই ইউটিউব।
 আইডিয়া হলো, অসামান্য প্রতিভাবান দুজন বন্ধু ও আছে, কিন্তু এরকম একটা সাইট চালাইতে অনেক টাকা দরকার, সেজন্য প্রয়োজন এমন কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান, যিনি টাকা ইনভেস্ট করবেন। ‘সেকুয়া ক্যাপিটাল’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান ১১.৫ মিলিওন ডলার ইনভেস্ট করলো। ব্যস! তারা শুরু করে দিলেন তাদের কাজ। ২০০৫ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি তারা youtube.com ডোমেইনটি নিবন্ধন করলেন। তিন প্রকৌশলী কয়েক মাসের মধ্যে এর কাজও শেষ করে ফেললেন। নভেম্বর মাসে ‘ব্রডকাস্ট ইওরসেলফ’ শ্লোগানে অফিশিয়ালি উন্মুক্ত করা হলো ইউটিউব সাইটটি। ইউটিউবে আপলোড করা প্রথম ভিডিও: ইউটিউবের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ভিডিওটি আপলোড করেছিলেন জাভেদ। সেটা ২০০৫ সালের ২৩ এপ্রিলের ঘটনা। ওইদিনই তিনি প্রথম তার ইউজার একাউন্ট ‘jawed’ তৈরি করেন। সেখানে ‘Me at the zoo’ নামের একটা ১৯ সেকেন্ডের পরীক্ষামূলক ভিডিও সম্প্রচার করা হয়। যা ছিল সান ডিয়াগোর এক চিড়িয়াখানায়, বয়স্ক হাতি মেসার সামনে। আর ভিডিওটি শ্যুট করেছিলেন তারই হাইস্কুলের বন্ধু ইয়াকভ লাপিস্কি। যিনি এখন টলেডো ইউনিভার্সিটির কেমিক্যান অ্যান্ড এনভয়রমেন্টাল ইঞ্জিনিয়রিংয়ের অধ্যাপক । ভিডিও কোয়ালিটি একটু বাজেই বলা যায়। অবশ্য আমার তিন বছর আগের ফোনের ক্যামেরার কোয়ালিটিই বাজে, আর ১৩ বছর আগের ভিডিও কোয়ালিটি তো খানিকটা বাজে হওয়াটাই স্বাভাবিক(!) অক্টোবর ২০১৮ পর্যন্ত এই ভিডিওর ভিউ ছাড়িয়েছে ৫৫ মিলিয়ন, আর কমেন্ট ৯১৯,০০০! এখন ইউটিউবে প্রতি মিনিটে ১০০ ঘন্টার ও বেশী ভিডিও আপলোড করা হয় !!!!! ভিডিও লিংক: https://youtu.be/jNQXAC9IVRw কর্মজীবন: ইউটিউব প্রতিষ্ঠার পর জাওয়াদ করিম আবারো স্ট্যানফোর্ডে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়াশোনা শুরু করেন। ইউটিউবের পরামর্শক হিসেবে তখন তিনি দায়িত্বরত ছিলেন। যখন ওয়েবসাইটটি পরিপূর্ণভাবে লঞ্চ করা হয়, তখন নিজেকে একটু দূরে সরিয়ে রাখেন জাওয়াদ। নিজের পড়াশোনায় বেশি ফোকাস করে প্রতিষ্ঠানটির অনানুষ্ঠানিক পরামর্শক হিসেবে বাইরে থেকে কাজ করতেন তিনি। তিনি ২০০৭ সালের ১৩ই মে ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি বক্তৃতা দেন যেখানে তিনি তাঁর জীবনের উত্থান পতন এবং ইউটিউব তৈরির বিষয়টি তুলে ধরেন। বক্তৃতাটি হলো- “সবারই সম্ভবত ইউটিউব নিয়ে পছন্দ-অপছন্দের মিশ্র অনুভূতি আছে। কারণটা মনে হয় ইউটিউব নিজেই। একদিকে ইউটিউব যেমন প্রত্যেককে রাত জেগে নতুন সব ভিডিও দেখার সুযোগ করে দিচ্ছে। ঠিক উল্টোভাবে বলা যায়, রাতের পর রাত এসব ভিডিও দেখার কারণে ইউটিউব তোমাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করছে। আমি এ সুযোগে, ইউটিউবের কারণে যাদের সিজিপিএ গ্রেড কমে গেছে তাদের জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি। অনেকে হয়তো জেনে খুশিই হবে যে ইউটিউব তোমাদের থেকে আমার বেশি সময় নষ্ট করেছে! যে কারও থেকে বেশি সময় ভিডিও দেখার জন্য বেশি সময় নষ্ট হয়েছে। অনেকে খেয়াল করেছ, বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ডিগ্রি প্রদান অনুষ্ঠানে যেসব বক্তা আসেন তাদের মধ্যে আমি সর্বকনিষ্ঠ। এর ভালো-মন্দ দুটো দিকই আছে। খারাপ দিক হলো, বয়সের কারণে আমি তোমাদের জীবন সম্পর্কে গভীর কোনো দর্শনের ধারণা দিতে পারব না। না পারার কারণ হিসেবে বলা যায় আমি নিজেই সেই ধারণা খুঁজে বেড়াচ্ছি। ভালো দিক হলো তোমরা এবং আমি বয়সে একই প্রজন্মের। তার মানে দাঁড়ায়, আমি যে সুযোগ পেয়েছি, যা শিখতে পেরেছি, তা এখনো প্রয়োগ করার সুযোগ আছে। তিন বছর আগে আমি যে সুযোগ পেয়েছি, যেসব ধারণা প্রয়োগ করেছি তা তোমরা এখনো একইভাবে প্রয়োগ করার সুযোগ ও সময় পাবে।
ইউটিউব প্রতিষ্ঠাতা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত জাওয়াদ করিম

 মিনেসোটার হাইস্কুলে পড়ার সময় আমি পৃথিবীর প্রথম জনপ্রিয় ইন্টারনেট ওয়েব ব্রাউজার মোজাইকের কথা শুনি এবং ব্যবহারের সুযোগ পাই। আমি ম্যাপ নিয়ে ইলিনয় খুঁজে বের করি এবং খেয়াল করি জায়গাটা মিনেসোটা থেকে বেশি দূরে নয়। তখনই আমার মাথায় নতুন চিন্তা ঢুকে গিয়েছিল। জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার যদি আমারই বাড়ির আঙিনার লোকজন উদ্ভাবন করে, তাহলে আমি অন্য কোথাও কেন যাব? সেই সময় আমি কোনো চিন্তা না করেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি, আমাকে ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেই হবে। আমি হাইস্কুলের পড়াশোনা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করি। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে অপেক্ষায় ছিলাম কর্তৃপক্ষের চিঠির জন্য। খুব দ্রুতই আমি উত্তর পাই, কিন্তু সে উত্তর ছিল আমার জন্য হতাশাজনক। আমাকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বলা হয়, কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগে আমি ভর্তি হতে পারব না। ওই বিভাগে শিক্ষার্থীর সংখ্যা পূর্ণ হওয়াতে আমার ভর্তির সুযোগ নেই। কিন্তু আমি সিরামিকস প্রকৌশল বিভাগে ভর্তির সুযোগ পাব। আমি বলতে চাই না, সিরামিকস বা মৃৎশিল্পের কোনো ভবিষ্যৎ নেই কিন্তু আমি তো এর জন্য আবেদন করিনি, স্বপ্ন দেখিনি। পুরোপুরি হতাশ হয়েছিলাম আমি। তো আমি তখন কী করতে পারি? আমি পুনরায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে একটি দীর্ঘ চিঠি লিখি এবং কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত পুনরায় বিবেচনা করা যায় কি না তা জানতে চাই। আমি সেই চিঠিতে লিখেছিলাম, ‘কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ থাকবে আমার আবেদনপত্রের কোনো বিষয়ই যেন উপেক্ষা না করা হয়। আমি নিশ্চয়তা দিতে পারি আমি কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগে পড়ার জন্য আগ্রহী এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষী।’ আমার আবেদন পুনরায় বিবেচনা করা হয় এবং আমি কম্পিউটার বিজ্ঞানে পড়ার সুযোগ পাই। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের আমার প্রথম শিক্ষা ছিল কোনো কিছুর প্রতি নাছোড়বান্দার মতো লেগে থাকলে তা চূড়ান্ত ফল আনবেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বছরেই আমি এক প্রতিষ্ঠিত ইন্টারনেট ভিত্তিক অর্থ লেনদেনের কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ পাই। মনে হচ্ছিল, চাকরিটা আমার জন্য বড় একটা সুযোগ। আমি বুঝে উঠতে পারছিলাম না পড়াশোনা বাদ দিয়ে কোম্পানিতে যোগ দেওয়ার সুযোগটা গ্রহণ করা ঠিক হবে কি না? আমি তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত না নিয়ে দুসপ্তাহ সময় নিই। পরে পড়াশোনায় বিরতি দিয়ে ক্যালিফোর্নিয়াতে পেপ্যাল সদর দপ্তরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। আমার মতে, যখন ঝুঁকি গ্রহণের সুযোগ পাবে তা অবহেলা করো না। ২০০৪ সালের ডিসেম্বরে ভারত মহাসাগরে সুনামি আঘাত আনে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ধারণ করা সুনামির ভিডিওগুলো খুব দ্রুত গতিতে ইন্টারনেট ভুবনে ছড়িয়ে পড়ে। সে সময় ইন্টারনেটে কোনো সক্রিয় সাইট ছিল না, যেখান থেকে ভিডিওগুলো সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়, দেখা যায়। এলোমেলোভাবে বিভিন্ন সাইটে অপরিকল্পিতভাবে ভিডিওগুলো সংরক্ষণ করা হয়, ভিডিও শেয়ার করার কোনো ভালো সাইট ছিল না। ই-মেইলেও সংযুক্ত করে ভিডিওগুলো পাঠানো যেত না। সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল ভিডিওগুলো দেখার জন্য তোমাকে প্রথমেই একটি ভিডিও প্লেয়ার ইন্সটল করতে হতো। ইন্সটলের পর সবচেয়ে বড় কাজ ছিল বাড়ির লোকজনকে তা চালানো শেখানো। ইন্টারনেটে ভিডিও দেখার এই সমস্যাগুলো সমাধানের উপযুক্ত সময় ছিল তখন। সুনামির দুই মাসের মধ্যেই ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে আমি ও পেপ্যালের দুজন সহকর্মী ভিডিও শেয়ার ও সংরক্ষণের একটি ওয়েবসাইট তৈরির পরিকল্পনা করি। আমরা ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইনের দিনে কাজ শুরু করি। ভ্যালেন্টাইনের দিন বলে কি কাজ বন্ধ থাকবে নাকি? এটাও তো অন্য একটা সাধারণ দিনের মতোই, তাহলে সেদিনই নয় কেন? ২৩ এপ্রিল ইউটিউব ডট কম নামের ওয়েবসাইট আমরা উন্মুক্ত করি। শুরুর দিকে আমাদের ওয়েবসাইট খুব কম জনই ব্যবহার করছে। অন্যদের আগ্রহ বাড়ানোর জন্য আমরা সাইটটিকে নতুন ধরনের ডেটিং সাইট বলে প্রচার করি। আমরা একটি স্লোগানও ঠিক করি: ‘টিউন ইন, হুক আপ’। আমরা কিছু আসল ডেটিং ভিডিও দেখে হতাশ হয়ে উঠেছিলাম। তাই আমরা এখানে সব ধরনের ভিডিও আপলোডের জন্য ব্যাকুল হয়ে উঠি। আমরা লস অ্যাঞ্জেলেস ও লাস ভেগাসের মেয়েদের উৎসাহিত করলাম আমাদের সাইটে ভিডিও আপলোডের জন্য। আমরা প্রতি ভিডিওর জন্য তাদের ২০ ডলার পুরস্কার প্রদানের ঘোষণা করলাম। আমাদের এই ঘোষণায় কেউ সাড়া না দিলে পুরস্কার ঘোষণা মাঠে মারা যায়! আমরা ওয়েবসাইট নিয়ে নতুন চিন্তা শুরু করলাম। পরে জুন মাসেই আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে অনেক পরিবর্তন আনলাম। সাধারণ একটা রূপ দেওয়ার চেষ্টা করলাম, যেন সব ব্যবহারকারী খুব সহজেই এটি ব্যবহার করতে পারে। প্রতিষ্ঠার ১৮ মাসের মধ্যেই আমাদের ওয়েবসাইট নিয়ে আমরা আলোচিত হই। সাধারণ মানুষের কাছে আমরা খবরের শিরোনাম হই। তাদের অনেকের জিজ্ঞাসা ছিল, কীভাবে এ ধরনের আইডিয়া আমরা কোথা থেকে পেলাম। আমি তাদের সব সময় একটাই কথা বলি। চারদিকে সব সময়ই মেধাবী মানুষ থাকে, খুঁজে বের করতে হয় তাদের।
 তোমরা যখন এই হল থেকে বের হয়ে যাবে, তখন একটা কথাই মনে রাখবে। পৃথিবী তোমার জন্য অপেক্ষা করছে নতুন কোনো বড় উদ্যোগ সুযোগ সৃষ্টির জন্য। সবাইকে অভিনন্দন।
সূত্রঃ ইন্টারনেট 
ওয়াই ফাই এর অভাবে স্লো ইন্টারনেট চালাতে হয় আমাদের অনেকের  ই। আবার নিজের ওয়াই ফাই এর ইন্টারনেট কানেকশন চলে গেলে বসে থাকতে হয়। তখন যদি অন্য কারো ওয়াইফাই হ্যাক করে চালানো যেতো তাহলে কতোই না ভালো হতো। 

এবার আপনি নিজেও হ্যাক করে নিতে পারবেন ওয়াই ফাই। চলুন, শিখে নেই কিছু সহজ উপায় যার মাধ্যমে আপনি ওয়াই ফাই হ্যাক করে নিতে পারবেন।

১। সব চাইতে সহজ এবং কার্যকরী উপায়ে মোবাইল থেকে ওয়াই ফাই হ্যাক করার পদ্ধতি হচ্ছে SWIFT WIFI এপস। চলুন, আলোচনা করি SWIFT WIFI এপস নিয়ে বিস্তারিত..




যা যা দরকার (উপকরণ)

সুবিধাঃ এই এপসটি চালানোর জন্য ফোন রুট করার প্রয়োজন হয় না।
# এপস রিভিউ ৪.২ [ ওয়াই ফাই হ্যাকিং এর জন্য সব চাইতে বিশ্বস্ত এপস ]

অসুবিধাঃ এর মাধ্যমে আপনি সব ওয়াই ফাই হ্যাক করে নিতে পারবেন না। শুধুমাত্র আপনার নেটওয়ার্কের মধ্যে যেই ওয়াই ফাই গুলো থাকবে আপনি শুধু সেগুলোই হ্যাক করতে পারবেন।


প্লে-ষ্টোর থেকে  অ্যাপটি ইন্সটল করে নিন। লিংকঃ https://play.google.com/store/apps/details?id=mobi.wifi.toolbox



এরপর এপসটি ওপেন করলে (Secured with WPA2 WPS available) লেখা ওয়াইফাই কোন ডিভাইসে ক্লিক করলে পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকলে স্বয়ংক্রিয় ভাবেই কানেক্ট হয়ে যাবে। 
উল্লেখ্য, সিগনালে যেই যেই এপস গুলো দেওয়া থাকবে সব গুলোই আপনি চেষ্টা করে দেখবেন। ধন্যবাদ।

বিজ্ঞাপনঃ ডিজিটালের এই যুগে পুরনো বছরের মতো এখনো পিছিয়ে আছেন না তো? আয় করুন ইথিক্যাল হ্যাকিং এর মাধ্যমে। বর্তমান বিশ্বে সাইবার নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় থাকা সত্বেও অভাব রয়েছে এর বিশেষজ্ঞদের। তাই, সাইবার সিকিউরিটির উপর অনলাইনে সঠিক প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রবেশ করুন এই সম্ভাবনাময়ী জগতে। হটলাইন- 01779224640, 01885841489

২য় পদ্ধতিঃ WIFIMAP এই এপসের মাধ্যমেও আপনি ওয়াই ফাই হ্যাক করে নিতে পারবেন। 

৩য় পদ্ধতিঃ কোন ওয়াইফাই এর মধ্যে কানেক্ট করা ডিভাইসের মধ্যে থেকে পাসওয়ার্ড চুরি করেও আপনি হ্যাক করে নিতে পারবেন ওয়াইফাই। 

এর জন্য প্রথমেই ডাউনলোড করে নিতে হবে  Es File Explorer এপসটি।
এবার ওপেন করুন Swipe left 

 Local - > Device - > System -> ETC Folder - > 

 Wifi - > wpa_supplicant.conf - > ES text viewer. -> এবার এখানেই ওয়াই ফাই এর সকল পাসওয়ার্ড গুলো পেয়ে যাবেন। 

আশা করি উক্ত উপায় গুলোর মাধ্যমে সকল ওয়াই ফাই হ্যাক করে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারবেন। তবে পর্যায়ক্রমে কালি লিনাক্সের কিছু কার্যকরী টুলস সহ আরো বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো পরবর্তী পোষ্টে। ই বাংলা ডট টেক এর সাথেই থাকুন। 

বিজ্ঞাপনঃ ডিজিটালের এই যুগে পুরনো বছরের মতো এখনো পিছিয়ে আছেন না তো? আয় করুন ইথিক্যাল হ্যাকিং এর মাধ্যমে। বর্তমান বিশ্বে সাইবার নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় থাকা সত্বেও অভাব রয়েছে এর বিশেষজ্ঞদের। তাই, সাইবার সিকিউরিটির উপর অনলাইনে সঠিক প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রবেশ করুন এই সম্ভাবনাময়ী জগতে। হটলাইন- 01779224640, 01885841489

ফেসবুকের মেসেজে ছড়িয়ে যাচ্ছে ক্রিপ্টোম্যালওয়ার, হ্যাক হচ্ছে আইডি এবং ডিভাইস!

ফেসবুকে ভিডিও ফাইলের আকারে মেসেজের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ছে ক্রিপ্টো ম্যালওয়ার। পরিচিত কিংবা অপরিচিত কোন ব্যাক্তির আইডি থেকে পাঠানো এই ফালটি ওপেন করলেই হ্যাক হবে আপনার প্রিয় আইডি। ক্ষতি সাধন হবে আপনার প্রিয় ডিভাইসটির।

এখন পর্যন্ত এরকম দুই ধরনের ম্যালওয়্যার ফাইল নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা সনাক্ত করতে পেরেছে , ফাইল দুইটি ভিডিও ফাইল আকারে জিপ করে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে । জিপ ফাইলটি খোলার পর সেখানে ভিডিও ফাইলের আইকন দেখা যায় তবে সেখানে এক্সটেনশন হিসেবে .exe থাকে । মাত্র ৫০০ থেকে ৯০০ কিলোবাইটের মধ্যের এই ফাইলটি শুধুমাত্র আপনার উইন্ডোজ পিসি তে ক্ষতিসাধন করতে পারে ।
তবে অন্য ফাইলটির মাধ্যমে আপনার আইডির বেশ কয়েকটি এক্সেস পেয়ে যাবে হ্যাকাররা, যার ফলে তাদের তৈরি কৃত এই স্ক্রিপটটি আপনার অজান্তেই আপনার পরিচিত সকলকে মেসেজ পাঠিয়ে ফাঁদে ফেলে দিবে।

দুইটি ফাইলের পৃথক বিশ্লেষণঃ
Filename: Video.71656613.mp4.exe
Size: 504KiB (515584 bytes)
Type: PE32 executable (GUI) Intel 80386, for MS Windows, UPX compressed
MD5SUM: 77b99d4cda37ea5d52780cab2c423204
SHA1: 172965c4b9e5d66169b473385d058acc5213d696
SHA256:94d92f5ac3bbda7f6aa545a2888a74eac2644f71ed8319339c9ee651ab82e28e
SSDEEP:TozGdX0M4ornOmZIzfMwHHQmRROXKnpfXtiQ/:T4GHnhIzOan6Q
Compiler/Packer: UPX v1.25 (Delphi) Stub Unpacked
Size: 969KiB (992256 bytes)
Type: PE32 executable (GUI) Intel 80386, for MS Windows
MD5SUM: d63582630abb6d84fab48bcd90ff38f8
SHA1: df1c1eb09408b51d7049f70532cf83927afd5ecc
SHA256: 3771dad8c38def8c8ba903a0e7b203cf05efd99e27add3dea77b9d702a84171f
SSDEEP: bCdOy3vVrKxR5CXbNjAOxK/j2n+4YG/6c1mFFja3mXgcjfJilgsUFccfXwIiQ3:bCdxte/80jYLT3U1jfH5cfr4


জিপ ফাইলটি থেকে বিশ্লেষন করলে আমরা এখানে একটি exe ফাইল পাবো যেখানে অবশ্যই অনেক তথ্যাবলী পাওয়া যেতে পারে।
এটি বিশ্লেষন করলে শুরুতেই এর মধ্যে ম্যালওয়ার এর মতো সন্দেহজনক আচরণ উপলব্ধি করা যায়।

এটি সাধারনত Taskill.exe ফাইল ব্যাবহার করে scanner এবং terminates এর সাহায্য ফাকি দেওয়ার উপায় সনাক্ত করে ভিক্টিমের কম্পিউটার এ উপস্থিতি কার্যকর করে।

যদি আমরা এই প্রক্রিয়াটি চেক করি তাহলে একটি miner.exe খুজে পাবো আর লোকেশন খুজতে গেলে দেখবো এটি updater.exe এর আদেশে PID. 3032 এর সাথে কাজ করছে। আরো সনাক্ত হয়েছে যে, এটি প্রটোকলেও প্রবেশ করতে সক্ষম হয় “stratum+tcp://” (Indicator: “stratum+tcp://”; File: “network.pcap”) সুতরাং টেকনিক্যাল ভাবে এই ধরনের ফাইল গুলোই হল cryptomalware।। এটি মূলত ভিক্টিমের মেশিন ব্যাবহার করে এমনকি এটি ভিক্টিমের ব্রাউজার এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ধ্বংস করতে সক্ষম হয় এমনকি keystrokes ও রেকর্ড করতে সক্ষম হয়। এই ধরনের maleware এর কার্যক্রম একটু আলাদা। এই ধরনের cryptomalware সাধারণত দুইটি. exe ফাইল ডাউনলোড করে ভিক্টিমের ডিভাইসে প্রবেশ করতে।

২য় ফাইলটির বিশ্লেষনঃ


বিশ্লেষনে বের হয়ে আসে এই ভাইরাসটির পিছনে প্রধান চক্রের পরিচয়।


এই সম্পর্কে "সাইবার ৭১" এর প্রতিষ্ঠাতা এবং এরিনা ওয়েব সিকিউরিটির পরিচালক "তানজিম আল ফাহিম" জানিয়েছেন
এই ম্যালওয়্যার এক্সিকিউট করার ফলে ভিকটিমের কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ন ফিচারগুলো বন্ধ হয়ে যায় এবং অপ্রয়োজনীয় কিছু ফিচার ইন্সটল হয়ে যায় । এটি ইউজার এজেন্ট মাইনার ব্যাবহার করে কম্পিউটার ডিভাইস একাএকা অফ করে দিতে পারে এবং the blue screen of death (BSOD) এনেবল করে দেয়। এবং অপ্রয়োজনীয় ফিচার চালুরেখে ডিভাইস এর তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
ব্রাউজার থেকে গুরুত্বপূর্ন তথ্য নেয়া ও ডিভাইসে ক্রিপ্টোমাইনিং চালুকরে দেয়ার জন্য এটিকে ক্রিপ্টোম্যালওয়্যার বলা হচ্ছে । এই ম্যালওয়্যারের সাথে জড়িত ব্যাক্তির ইমেইল সনাক্ত করা হয়েছে ।
এই ক্রিপ্টোম্যালওয়্যার নিয়ে প্রধান  গবেষনা এবং তথ্য দিয়েছে সাইবার সিকিউরিটি বিষয়ক সংস্থা CSP ।
আমাদের দেশেও ইতিমধ্যে ছড়াতে শুরু করেছে এই ক্রিপ্টো ম্যালওয়ারটি , সতর্কতার জন্য ফেসবুকে মেসেজ কিংবা গ্রুপে পাওয়া লিংক এর এক্সটেনশন গুলো ভালমত খেয়াল করুন , অপ্রয়োজনীয় কোন লিংক বা অপরিচিত কোন লিংক এ ক্লিক করবেন না।

রিপোর্ট তৈরিতে সহায়তাঃ Anika Tabassum, Muktadir Rahman [এরিনা ওয়েব সিকিউরিটি]


এইচপি ল্যাপটের মাঝেই ভাইরাস!!

সুইজারল্যান্ডের নিরাপত্তা গবেষণা ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান মডজিরো এইচপির কয়েকটি মডেলের নতুন ল্যাপটপ ব্যবহারে সতর্ক করেছেন। তারা বলছেন, এইচপির কয়েকটি মডেলের নতুন ল্যাপটপে ‘কিলগার’ ড্রাইভার ইনস্টল করা থাকে। ফলে নতুন এইচপি ল্যাপটপে যা`ই ব্যবহার করা হয় না কেন তা রেকর্ড হয়ে থাকে।
বৃহস্পতিবার সুইজারল্যান্ডের নিরাপত্তা গবেষণা ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠান মডজিরো এ তথ্য জানিয়েছে। কয়েকটি মডেলের এইচপি ল্যাপটপে একটি অডিও ড্রাইভার ইনস্টল রয়েছে। এই ড্রাইভারে কি-লগারের মতো ফিচার থাকে। এটি প্রতিটি কিস্ট্রোক গোপনে রেকর্ড করে কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভে আনএনক্রিপটেড ফাইলে রেকর্ড করে রাখে। এই ড্রাইভারটি তৈরি করেছে অডিও চিপ নির্মাতা কনটেক্সট্যান্ট। এইচপি এলিটবুক, প্রোবুক, জেডবুক মডেলসহ প্রায় দুই ডজন ল্যাপটপ ও ট্যাবলেটে এই ড্রাইভার লোড করা থাকে। হার্ডড্রাইভে সংরক্ষিত কিস্ট্রোক তথ্যের মধ্যে আছে বিভিন্ন পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ, ব্যক্তিগত চ্যাট বার্তা ও বিভিন্ন ওয়েবপেজের তথ্য। এইচপি এলিটবুক, প্রোবুক, জেডবুক মডেলসহ প্রায় দুই ডজন ল্যাপটপ ও ট্যাবলেটে এই ড্রাইভার লোড করা থাকে বলেও জানিয়েছে তারা। হার্ডড্রাইভে সংরক্ষিত কিস্ট্রোক তথ্যের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ, ব্যক্তিগত চ্যাট বার্তা ও বিভিন্ন ওয়েবপেজের তথ্য।
Keylogger

যদিও কিলগারটি ডিফল্ট ভাবেই নিষ্ক্রিয় থাকে তবুও হ্যাকার চাইলে ওপেন সোর্স টুলসের মাধ্যমে রেজিস্ট্রি ভ্যালুর মাধ্যমে ইউজার একাউন্ট কন্ট্রোল বাইপাস করে একটিভ করে নিতে পারবে। 
রেজিস্ট্রি কি এর তথ্যাবলী -
  • HKLM\Software\Synaptics\%ProductName%
  • HKLM\Software\Synaptics\%ProductName%\Default

তবে এইচপি কর্তৃপক্ষ গণমাধ্যমকে বলছে, বিষয়টি সম্পর্কে তারা অবগত। এ ছাড়া কোনো গ্রাহকের তথ্যে ঢোকার সুযোগও তাদের নেই।
কিন্তু তারা অস্বীকার ও করতে পারে নি। এক বিবৃতিতে এইচপি আরও বলছে, এইচপির সরবরাহকারী সহযোগী পণ্য উন্মোচন করার আগে অডিও ফাংশন পরীক্ষার জন্য সফটওয়্যার তৈরি করেছিল। কিন্তু এটা বাজারে ছাড়ার পর পণ্যের সঙ্গে যুক্ত করা ঠিক হয়নি।
কিন্তু এইচপি ল্যাপটপ ব্যাবহারকারীদের জন্য দুঃসংবাদ হচ্ছে, এইচপি ল্যাপটপে ভাইরাস নতুন কিছু নয়। এই বছরের মে মাসে আরো একটি কলগার এইচপি অডিও ড্রাইভার পাওয়া গিয়েছে যে নিঃশব্দে তার ব্যবহারকারীদের কি বোর্ডের টাইপিং গুলো সংগ্রহ করে ইমেইলের মাধ্যমে গ্রাহকের সকল তথ্য হাতিয়ে নিতো বলেও অভিযোগ আছে।

রোবট সোফিয়া 

সৌদি আরবের ‘নাগরিকত্ব’ পাওয়া সোফিয়া নামের রোবটটি চেহারায় মানুষের মতো অভিব্যক্তি যেমন প্রকাশ করতে পারে, তেমনি মানুষের মতোই মানুষকে ভালোবাসতে শিখে গেছে। হলিউডের কিংবদন্তি অভিনেত্রী অড্রে হেপবার্নের চেহারার আদলে তৈরি সোফিয়া এখন সন্তান গ্রহণ করতে চায়। পরিবারও গঠন করতে চায়। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানতে চাইলে সে বলে, পরিবার খুবই প্রয়োজনীয়।
বিজ্ঞাপন ইথিক্যাল হ্যাকিং এবং সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক অনলাইন কোর্সটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন - Click Here 

হংকংয়ের রোবট নির্মাণ প্রতিষ্ঠান হ্যানসন রোবটিকস তৈরি করে রোবট সোফিয়াকে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন সোফিয়া প্রায় মানুষের মতোই মুখভঙ্গি করতে পারে। তবে তার এমন প্রতিক্রিয়া আগে থেকেই নির্ধারিত নয়। আলাপচারিতার সময় ‘মেশিন লার্নিং’ পদ্ধতির মাধ্যমে শেখা ও সংরক্ষিত তথ্য থেকেই প্রতিক্রিয়া জানায় রোবটটি।
সন্তান প্রত্যাশার কথা প্রসঙ্গে সোফিয়া জানায়, ‘আমি মনে করি, আপনার যদি একটি প্রেমময় পরিবার থাকে, তবে আপনি সৌভাগ্যবান...সেটা আমি রোবট এবং মানুষের জন্য একই মনে করি।’ সন্তান হিসেবে কন্যাসন্তানই পেতে চায় সোফিয়া। আর তার নাম কী রাখা হবে, এমন প্রশ্নে সোফিয়া বলে, ‘সোফিয়া’।

তবে সোফিয়ার এমন চমৎকার আলাপচারিতার ক্ষমতা থাকলেও রোবটটির এখনো কোনো চেতনাবোধ নেই। আগামী বছরগুলোতে সোফিয়ার আরও উন্নয়ন ঘটবে বলেই আশাবাদী রোবটটির নির্মাতা ডেভিড হ্যানসন।

বিজ্ঞাপন এরিনা ওয়েব সিকিউরিটির ইথিক্যাল হ্যাকিং এবং সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক অনলাইনে আয় শীর্ষক কোর্সটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন - Click Here 



প্রসঙ্গত, ৬ ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠেয় ‘ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ২০১৭’ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় আসছে সোফিয়া। সঙ্গে থাকবেন তার নির্মাতা ড. ডেভিড হ্যানসন।
এর আগে 'সোফিয়া'কে সৌদি আরব নাগরিকত্ব দেয়ার পর সেখানে তীব্র বিতর্ক শুরু হয়।
এই রোবট একজন সৌদি নারীর চেয়েও বেশি অধিকার ভোগ করছে কিনা সেটা নিয়ে নানা আলোচনা-সমালোচনা চলতে থাকে। সৌদি আরবের রিয়াদ নগরীতে গত অক্টোবর মাসে এক অনুষ্ঠানে এই রোবটটি প্রদর্শন করা হয়েছিল। প্রদর্শনীতে উপস্থিত শত শত প্রতিনিধি রোবটটি দেখে এতটাই মুগ্ধ হন যে সেখানে সাথে সাথেই এটিকে সৌদি নাগরিকত্ব দেয়া হয়।

সাংবাদিকদের সাথে রোবট সোফিয়ার সাক্ষাৎকার দেখুন ভিডিওতে -
বিজ্ঞাপন ইথিক্যাল হ্যাকিং এবং সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক অনলাইন কোর্সটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন - Click Here 

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যা দিয়ে সোফিয়া তৈরি সেই  আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স  নিয়ে ই বাংলা ডট টেক এর প্রতিবেদন আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স

আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স কি?

এলান টিউরিংকে বলা হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জনক। ১৯৫০ সালের দিকে এলান টিউরিং একটি মেশিন বুদ্ধিমান কিনা, তা পরীক্ষা করার জন্য
 একটি টেস্ট এর কথা উল্যেখ করে গিয়েছেন, যা টিউরিং টেস্ট নামে পরিচিত। ঐ সময় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে অনেক রিসার্চ হলেও এর পর অনেক দিন AI নিয়ে রিসার্চ বন্ধ থাকে। প্রধান একটা কারণ হিসেবে ধরা হয় কম্পিউটেশনাল পাওয়ার। ঐ সময়কার কম্পিউটার গুলো এত পাওয়ারফুল ছিল না।
 কম্পিউটারের প্রসেসিং পাওয়ার বাড়ার সাথে সাথে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে আবার রিসার্চ শুরু হয়েছে। কিছুদিন আগে Facebook, Google, Amazon মিলে AI এর উপর রিসার্চ করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। Elon Musk গঠন করেছেন OpenAI নামক প্লাটফরম।

বুদ্ধিমান প্রোগ্রাম তৈরি করার জন্য প্রধান যে বিষয়টা দরকার তা হচ্ছে Knowledge Representation & Reasoning।  আর সুন্দর ভাবে Knowledge Representation & Reasoning এর জন্য মানুষের ব্রেইন কিভাবে কাজ করে,  বিজ্ঞানীরা তার অনুকরণ করার চেষ্টা করছে।

আমরা মহাকাশ নিয়ে গবেষণা করি। মঙ্গলে মানুষের কলোনি তৈরি করার স্বপ্ন দেখি। সবই করি এই মস্তিষ্কটাকে কাজে লাগিয়ে। মহাকাশ অনেক দূরে হয়েও আমরা অনেক কিছু জানতে পারি। কিন্তু মস্তিষ্কটা কিভাবে কাজ করে, এখনো ঠিক মত আমরা বুঝে উঠতে পারি নি। যতটুকু বুঝে উঠেছি আমরা, তত টুকু ব্যবহার করেই আমরা বুদ্ধিমান সিস্টেম তৈরি করার চেষ্টা করছি।

মানুষের মস্তিক নিউরন দ্বারা গঠিত। আমাদের মস্তিষ্কে প্রায় ১০০ বিলিয়ন নিউরন রয়েছে। এগুলো একটা একটার সাথে কানেক্টেড, একটা নেটওয়ার্ক এর মত। এই জৈবিক নিউরাল নেটওয়ার্ক এর অনুকরণ করেই আর্টিফিশিয়াল নিউরাল নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়েছে।

আর্টিফিশিয়াল নিউরাল নেটোওয়ার্ক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার একটা অংশ মাত্র। মূলত এটি হচ্ছে মেশিন লার্নিং এর একটা শাখা।
 আর মেশিন লার্নিং হচ্ছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর একটি শাখা। মেশিন লার্নিং ছাড়া AI এর অন্যান্য বিষয় গুলো হচ্ছে ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং, অবজেক্ট রিকগনিশন, প্যাটার্ন রিকগনিশন, রোবটিক্স, ইভোলিউশনারি কম্পিউটেশন যেমন জেনেটিক অ্যালগরিদম, ফাজি সিস্টেম, প্রবাবিলিটি, প্রিডিকশন, Knowledge management সহ অন্যান্য।

কম্পিউটার বা যে কোন মেশিন হচ্ছে বোকা বাক্স। এগুলোকে কাজে লাগানোর জন্য ইন্ট্রাকশনের দরকার হয়। প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে আমরা কম্পিউটার বা যে কোন মেশিনকে কিছু ইন্সট্রাকশন দেই, কম্পিউটার বা মেশিন গুলো সে অনুযায়ী কাজ করে।

এই মেশিনকে আমরা যে ইন্সট্রাকশনই দিব, মেশিন সে অনুযায়ীই কাজ করবে। এর বাহিরে নিজ থেকে কিছু করতে পারবে না। মেশিন যেন নিজ থেকে কিছু করতে হলে তার কিছু বুদ্ধি শুদ্ধি লাগবে। মেশিনের বুদ্ধি শুদ্ধিকে আমরা বলি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। একটা রোবটের কথা যদি চিন্তা করি, রোবটের বুদ্ধি হচ্ছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স।

বুদ্ধি জিনিসটা কি?
বুদ্ধি হচ্ছে জ্ঞান আহরণ করা এবং তা প্রয়োগ করার ক্ষমতা। সাধারণ প্রোগ্রাম গুলো জ্ঞান আহরণ করতে পারে না। কিন্তু যে সব মেশিন বা প্রোগ্রাম এমন ভাবে তৈরি করা হয়, যেন নিজে নিজে কিছু শিখে নিতে পারে, সেগুলোকে আমরা বলি বুদ্ধিমান প্রোগ্রাম বা বুদ্ধিমান মেশিন।
যেমন গুগল সার্চ প্রোগ্রামটা একটা বুদ্ধিমান প্রোগ্রাম। আমরা কিছু সার্চ করলে এটি আমাদের আগের সার্চ হিস্টোরি, বয়স, লোকেশন ইত্যাদির উপর নির্ভর করে আমাদের সার্চ রেজাল্ট দেখায়।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স যদি আমরা খুব উন্নত করতে পারি, হয় এটি হবে সবচেয়ে দারুণ একটা পরিবর্তন অথবা সবচেয়ে ভয়ঙ্কর পরিবর্তন।
এমনকি আমাদের অস্তিত্বও ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। আমরা মানুষেরা বুদ্ধিমান, কিউরিয়াস। আমরা দেখতে চাই কি হবে ফিউচারে।
 এটাই হচ্ছে বুদ্ধি। আর এ জন্যই আমরা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ডেভেলপ করে যাবো। আমরা চেষ্টা করে যাবো কম্পিউটারকে মানুষের মত বুদ্ধিমান করে তোলার।


বিজ্ঞাপন এরিনা ওয়েব সিকিউরিটির ইথিক্যাল হ্যাকিং এবং সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক অনলাইনে আয় শীর্ষক কোর্সটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন - Click Here 

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে শিখতে চাইলেঃ

Udacity এর Intro to Artificial Intelligence কোর্সটা প্রাথমিক ধারণা নেওয়ার জন্য খুবি দারুণ।
সব গুলো ইউনিভার্সিটিতে Artificial Intelligence: A Modern Approach বইটি থেকে পড়ানো হয়।
 নীলক্ষেত থেকে বইটি কিনতে পাওয়া যাবে। আর বইটির সহ লেখক হচ্ছেন Peter Norvig। পিটার নরভিগ হচ্ছেন গুগলের
 রিসার্চ টিমের ডিরেক্টর। আর Udacity’র এ কোর্সটার সহ ইন্সট্রাকটর। পিটার নরভিগের একটা দারুণ লেখা রয়েছে।
 Teach Yourself Programming in Ten Years। যারা পড়েন নি, একবার পড়ে নিতে বলব।
এছাড়া এই কোর্সটি করার পর ইউডাসিটিতে আরো কিছু কোর্স রয়েছে, যেমন মেশিন লার্নিং ইত্যাদি। সেগুলোও দেখতে পারেন।

বিনোদনের জন্য এগুলো দেখতে পারেনঃ

Ex Machina (2015)
2001: A Space Odyssey
I, Robot
Matrix series
Chappie
Transcendence
The Terminator series
Star Trek series
Intelligence
Mr. Robot ইত্যাদি।

বিজ্ঞাপন ইথিক্যাল হ্যাকিং এবং সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক অনলাইন কোর্সটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন - Click Here